একদিন, অনেক দিন আগে নায়েরে কিছু লোক শিকার করতে গিয়েছিল। তারা ঝোপঝাড়ে হাঁটতে হাঁটতেও কিছুই পেল না। রাত এলেই তারা বাড়ি থেকে খুব দূরে ছিল। প্রধান দুঃখজনক, “আমাদের অবশ্যই ঝোপের মধ্যে ঘুমাতে হবে,” আমাদের অবশ্যই ঘুমানোর জন্য ভাল জায়গা খুঁজে বের করতে হবে। ” শিকারিরা গুল্মে ঘুমাতে ভয় পেত না। তবে তারা জানত হাতি, সিংহ এবং অন্যান্য প্রাণী কখনও কখনও ঘুমন্ত শিকারীদের হত্যা করে। এবং গুল্মে কিছু খারাপ লোকও ছিল। শিকারীরা চারদিকে বড় বড় গাছ নিয়ে একটি জায়গায় এসেছিল। তারা বিশ্রাম নেওয়ার এবং ঘাসের উপর ঘুমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা আগুন জ্বালেনি এবং কেবলমাত্র কিছু বাদাম খেয়েছিল যা তারা তাদের ব্যাগে নিয়ে গিয়েছিল। এটাই ছিল তাদের নৈশভোজ। তারপরে তারা ঘুমাতে গেল। সকলেই ক্লান্ত হয়ে পড়েছিল। তারা চুপ করে শুয়েছিল এবং কিছুই শুনেনি। তারা শোনেনি যে তাদের শত্রুরা তাদের নিকটবর্তী হয়ে আসছে। কিন্তু ঘুমন্ত পুরুষদের উপরে একটি গাছের মধ্যে কিছু সরল এবং একটি যুবক শিকারির মাথায় পড়ে গেল। সে লাফিয়ে উঠে কেঁদে ফেলল এক বিশাল অজগর তার মাথায়! : নায়েরে শিকারীরা তাড়াতাড়ি উঠে শত্রুদের চারপাশে দেখল। লড়াই শুরু হয়েছিল। শীঘ্রই শত্রুরা পালিয়ে গেল এবং এটাই লড়াইয়ের সমাপ্তি। নায়েরে শিকারী লড়াইয়ের বিষয়ে কথা বলতে তাদের প্রধানের কাছে এসেছিল। “কি লাফিয়ে উঠল?” প্রধান যুবক শিকারীকে জিজ্ঞাসা করলেন। “এটি একটি অজগর ছিল,” তিনি বলেছিলেন। “এটি আমার মাথায় পড়েছিল, তবে এটি আমাকে হত্যা করে না।” তখন প্রধান বললেন, “আজ থেকে আমাদের মানুষ কখনও অজগরকে হত্যা করতে পারবে না। সেই অজগরটি আমাদের জীবন বাঁচিয়েছিল। অজগর আমাদের দেশে পবিত্র প্রাণী হবে।” আজও নাইরে মানুষ অজগরকে ভালোবাসে। আপনি যদি বর্ষায় তাদের বাড়িতে যান তবে আপনি সেখানে একটি অজগর খুঁজে পাবেন। অজগর কখনও কারও ক্ষতি করে না। তারা মুরগিও খায় না।